রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারের হেমায়েতপুরে ট্যানারি প্রতিষ্ঠানগুলো স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত প্রশংসনীয় ছিল। এর আওতায় হেমায়েতপুরে একটি ‘কমপ্লায়েন্ট’ বা মানসম্মত চামড়াশিল্প নগর গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয় ২০০৩ সালে। কিন্তু প্রকল্পটি যথাসময়ে ও যথাযথভাবে বাস্তবায়িত হয়নি।
বিশ্বের ২৬টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি নিয়ে কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ দেশে বিনিয়োগ হলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, আসিয়ান দেশগুলোর বাজার সুবিধা এ দেশ থেকে ব্যবহার করা যাবে। বিনিয়োগে আগ্রহী মিসরের শীর্ষ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা এ দেশে আসলে, বিনিয়োগ সুযোগ আরও বাড়বে...
দেশের অন্যতম বৃহত্তম চামড়ার বাজার যশোরের রাজারহাট। ঈদ-পরবর্তী দ্বিতীয় হাট ছিল গতকাল শনিবার। প্রথম দিনের চেয়ে জমজমাট হলেও চামড়ার দাম নিয়ে হতাশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। তাঁদের দাবি, সরকার-নির্ধারিত দামের তুলনায় কম দামে চামড়া বিক্রি করতে হচ্ছে। লাভ তো দূরের কথা, পুঁজিও উঠবে না। তবে আড়তদারেরা বলছেন, তাঁরা উপ
বাজারে ফড়িয়া, মৌসুমি ব্যবসায়ী, আড়তদার, ট্যানারি মালিক নানা সমিতি, ফেডারেশনের পরিচয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন। তাঁদের কথা শুনে মনে হয় ব্যাংকগুলো তাঁদের কেন টাকার ভল্ট খুলে দিচ্ছে না, অতীত দায়দেনা কেন মাফ করে দিচ্ছে না! তাহলেই নাকি তাঁরা এটিকে একটি শিল্পে পরিণত করতে পারবেন।
সাভারে বিসিক চামড়াশিল্প নগরীর সিইটিপি পুরোপুরি প্রস্তুত এবং তা কার্যকর। আর অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এবারের চামড়া সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব। এ তথ্য জানিয়েছেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা। গত মঙ্গলবার (১৮ জুন) ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুরের বিসিক চামড়াশিল্প নগরী পরিদর্শনক
শহিদুল ইসলাম লেদ ব্যবসায়ী। তবে অনেক বছর ধরেই কোরবানির ঈদের দিন চামড়া কেনেন। তারপর কাঁচা সেই চামড়া বিক্রি করেন। রাজশাহী নগরীর সপুরা এলাকার এই ব্যবসায়ীর দাবি, ২০১৯ সাল থেকে প্রতিটি ঈদের চামড়ায় গুনতে হয়েছে লোকসান। তবে এবার লাভ করেছেন কিছুটা।
অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এবারের পবিত্র ঈদুল আজহায় চামড়া সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা অনেক বেশি পরিবেশবান্ধব হয়েছে। চামড়া শিল্প খাতের উন্নয়নে সুপারিশ করা ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত টাস্কফোর্স এবং শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিবিড় মনিটরিং ও তদারকির কারণে এটি সম্ভব হয়েছে।
ছাগলের চামড়ার ‘নামমাত্র’ মূল্যে বিক্রির আশা হারিয়ে ফেলেছেন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মানুষ। অনেকে বলছেন, বিক্রি করতে না পারলে চামড়া মাটিতে পুঁতে রাখবেন। চামড়ার দাম এতই কম যে বিক্রি করতেও মন চাইছে না বলে জানিয়েছেন অনেকে
ব্যবসায়ীরা ন্যায্যমূল্য না পেলে যশোরের সীমান্তপথ দিয়ে ভারতে কোরবানি পশুর চামড়া পাচার হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে পাচার রোধে আজ সোমবার থেকে ১০ দিন বাড়তি সতর্কতা জারি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ছাড়া পুলিশের নজরদারি রয়েছে সীমান্তে।
বগুড়ায় কোরবানির পশুর চামড়ার বাজারে এবারও ধস নেমেছে। গরুর চামড়া ২০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ টাকায় কেনাবেচা হচ্ছে। আর ছাগল এবং ভেড়ার চামড়া কেউ কিনছে না। চামড়া ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, ট্যানারির মালিকদের কাছে তাঁদের পাওনা ৩২ কোটি টাকা বকেয়া থাকায় এবার তাঁরা চামড়া ক্রয়ে বিনিয়োগ করেননি।
কোরবানির পশুর চামড়া ক্রয়-বিক্রয়ে যেন কেউ সিন্ডিকেট তৈরি করতে না পারে সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান
কোরবানিকে ঘিরে সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। চামড়া সংরক্ষণে কেমিক্যাল, লবণসহ কারখানাগুলোতে প্রস্তুত রয়েছে অতিরিক্ত শ্রমিক। বিসিকের পক্ষ থেকেও নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ।
ঢাকার ট্যানারিমালিকদের কাছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি পাওনা সৈয়দপুরের চামড়া ব্যবসায়ীদের। গত ছয় বছরে এই পরিমাণ অর্থ বাকি পড়েছে। এসব পাওনা টাকা অনাদায়ে পুঁজি সংকটে পড়েছেন সৈয়দপুরের চামড়া ব্যবসায়ীরা। আর্থিক সংকটের কারণে এবারের ঈদুল আজহায় চামড়া কেনার কোনো রকম প্রস্তুতি নিতে পারেননি তাঁরা।
কোরবানির ঈদ এগিয়ে এলেও চামড়া খাতের জন্য এবার বিশেষ ঋণ দিচ্ছে না ব্যাংকগুলো। ৩ বছর আগের এ খাতের বিতরণ করা ঋণ ছিল যথাক্রমে ২৫৯ কোটি, ৪৪৩ কোটি এবং ৬১০ কোটি টাকা। তবে বিশেষ ঋণ বন্ধ থাকলেও ব্যাংক ও গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে সাধারণ ঋণ বিতরণের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাঝে বিশেষ সুবিধায় ঋণ বিত
এবার ঢাকায় একটি ফ্রেশ গরুর চামড়ার ন্যূনতম দাম ১ হাজার ২০০ টাকা আর ঢাকার বাইরে এক হাজার টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘোষণা দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম।
চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানিতে বিদ্যমান উৎসে কর ১ শতাংশ থেকে কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ দশমিক ৫ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ খাতের প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা বাড়াতে এ ছাড় দেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা বলবৎ থাকবে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ-সংক্রান্ত স্ট্যাচুটরি রেগুলেটরি অর্ডার (এস
বাংলাদেশের এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বা স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ এবং রপ্তানিপণ্য বহুমুখীকরণের অংশ হিসেবে সরকার চামড়া, পাট ও ওষুধ খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। গতকাল সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা (সিপিডি) আয়োজিত সেমিনারে